প্রিয় ছাত্রছাত্রীরা, এসো শিখিতে তোমাদের স্বাগত জানাই | আজকের
এই পোস্টে আমরা আলোচনা করব পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের তরফ থেকে দেওয়া অষ্টম শ্রেনীর ইতিহাস এর 2021 এর মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Compilation এর
উত্তরগুলি | আশা করি এতে তোমরা উপকৃত হবে | ( Class 8 Model Activity Task Compilation History 2021 PART 8 Solutions)
Class 8
MODEL ACTIVITY COMPILATION
FINAL
ইতিহাস
পূর্ণমান = 50
১. 'ক' স্তম্ভের সাথে 'খ' স্তম্ভ মেলাও :
উত্তর:
২. সঠিক তথ্য দিয়ে নীচের ছকটি পূরণ করো :
উত্তর:৩. সত্য বা মিথ্যা নির্ণয় করো : ১ × ৩ = ৩
৩.১ ১৮৭৬ সালে লর্ড নর্থব্রুক জারি করেন নাট্যাভিনয় নিয়ন্ত্রণ আইন ।
উত্তর: সত্য
৩.২ ১৯০৫ সালে ১৬ অ বাংলা বিভাজনের পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করা হয় ।
উত্তর: সত্য
৩.৩ পাঞ্জাবে লালা লাজপত রাই- এর নেতৃত্বে শিবাজি উৎসব চালু হয়।
উত্তর: মিথ্যা
৩.৪ সাঁওতালরা উপনিবেশিক শাসকের শোষণের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিল ।
উত্তর: মিথ্যা
৪ সঠিক শব্দ বেছে নিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো:
৪.১ ১৭১৭ খ্রিষ্টাব্দে _______ কে বাংলার নাজিম পদ দেওয়া হয় |
উত্তর: মুর্শিদকুলি খান
৪.২ ১৭২২ খ্রিষ্টাব্দে_______এর নেতৃত্বে অযোধ্যা এবং স্বশাসিত আঞ্চলিক শক্তি হিসাবে গড়ে ওঠে ।
উত্তর: সাদাৎ খান
৪.৩ ১৭২৪ খ্রিষ্টাব্দে হায়দ্রাবাদ রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন _________ |
উত্তর: নিজাম-উল-মূলক
৪.৪ ১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দে দেশীয় মুদ্রণ আইন জারি করেন _______ ।
উত্তর : লর্ড লিটন
৫. চার-পাঁচটি বাক্যে উত্তর দাও : ৩ × ৫ = ১৫
৫.১ কে, কি উদ্দেশ্যে সিভিল সার্ভিস চালু করেন ?
উত্তর
: কোম্পানি-প্রশাসনের অধীনে আমলাতন্রকে সংগঠিত করার উদ্দেশ্যে লর্ড
কর্নওয়ালিস সিভিল সার্ভিস অর্থাৎ অসামরিক প্রশাসন ব্যবস্থা চালু করেন |
ভারতের ব্রিটিশ প্রশাসনকে দুর্নীতিমুক্ত করার উদ্দেশ্যেই মূলত সিভিল
সার্ভিস চালু করেন লর্ড কর্নওয়ালিস | তার ধারণা ছিল, উপযুক্ত বেতন না
পাওয়ার ফলেই কোম্পানির কর্মচারীরা সততা ও দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে না | ফলে
কর্নওয়ালিস আইন জারি করে কোম্পানি-প্রশাসনের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের
ব্যক্তিগত ব্যবসা ও কোনরকম উপহার দেওয়া বন্ধ করে দেন | তার পাশাপাশি চাকরির
মেয়াদের ভিত্তিতে সিভিল সার্ভেন্টদের পদোন্নতির ব্যবস্থা চালু করেন লর্ড
কর্নওয়ালিস |
৫.২ ব্যাপ্টিস্ট মিশন শিক্ষার প্রসারে কেমন ভূমিকা পালন করে ছিল ?
উত্তরঃ
হুগলী জেলার শ্রীরামপুরে ব্যাপ্টিস্ট মিশন খ্রিষ্টধর্ম প্রচার ও
শিক্ষাবিস্তাররে কাজ শুরু করে। উইলিয়াম কেরি, ফ্রাসোয়া মার্শম্যান, উইলিয়াম
ওয়ার্ড- এই তিন জনকে একত্রে শ্রীরামপুর ত্রয়ি রূপে শিক্ষা বিস্তারে
সাহায্য করে। এঁরা ছাপাখানা প্রতিষ্ঠা, ২৬ টি আঞ্চলিক ভাষায় বাইবেল অনুবাদ
এবং বিভিন্ন স্কুল ও কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন ।
৫.৩ পণ্ডিতা রমাবাঈ কেন স্মরণীয় ?
উত্তর : পণ্ডিতা রমাবাঈ হলেন উনিশ শতকের শুরুতে ভারতের নারীদের শিক্ষা ও মুক্তিদানের অগ্রদূত এবং একজন সমাজ সংস্কারক। তিনি প্রথম নারী যিনি কলকাতা বিশ্ব বিদ্যালয় কর্তৃক পন্ডিত এবং সরস্বতী উপাধিতে ভূষিত হন। ১৮৯০ সালের শেষদিকে তিনি পুনে থেকে চল্লিশ মাইল পূর্বে কেদ গাঁও গ্রামে মুক্তি মিশন প্রতিষ্ঠা করেন। তার লেখা বই 'The High Cast Hindu Woman' ব্রিটিশ ভারতে হিন্দু নারী জীবনের অন্ধকার দিক দেখিয়ে হিন্দু শিশু, কন্যা ও বিধবা মহিলাদের উপর নিপীড়নের কথা তুলে ধরেছেন ।
৫.৪ ইয়ং বেঙ্গল দলের দুটি সীমাবদ্ধতা উল্লেখ করো।
উত্তর: হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিও তার ছাত্রদের নিয়ে সমসাময়িক সমাজের কুসংস্কারের বেরাজালেকে ভাঙতে যে দল গঠন করে তার নাম ইয়ং বেঙ্গল বা নব্যবঙ্গ ঘোষ্ঠি। এই দলের কিছু সীমাব্ধতা হলো -
- পাশ্চাত্য শিক্ষা, সংস্কৃতির পাশাপাশি তারা ইংরেজ শাসনের পক্ষপাতী ছিলেন ।
- পরবর্তীতে তাদের মধ্যে অনেকেই নিজেদের আদর্শ, মতামত এবং বিশ্বাস থেকে সরে আসেন ।
৫.৫ ইলবার্ট বিলকে নিয়ে কেন বিতর্কের সূচনা হয়েছিল ?
উত্তরঃ লর্ড রিপনের আমলে ১৮৮৩ সালে ইলবার্ট- এর নেতৃত্বে ইলবার্ট বিল তৈরি করা হয়। এই বিলের দ্বারা বলা হয় যে ভারতীয় বিচারকেরাও ইউরোপীয়দের বিচার করতে পারবে। এই বিলের প্রতিবাদে ইউরোপীয়রা সংগঠিতভাবে বিদ্রোহ করেন। তার ফলে সংঘটিত প্রতিবাদে বিল প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। আবার, এই বিল প্রত্যাহারের বিরুদ্ধে ভারতীয়রা আন্দোলন শুরু করে এবং শেষ পর্যন্ত ভারতীয়রা শর্ত অনুযায়ী ইউরোপীয়দের বিচার করার অধিকার পায় ।
৬. আট-দশটি বাক্যে উত্তর দাও : ৫ × ৩ = ১৫
৬.১ জমি জরিপ ও রাজস্ব নির্ণয়ের ক্ষেত্রে ঔপনিবেশিক প্রশাসন কি কি পদক্ষেপ নিয়েছিল ?
উত্তরঃ কোনো নির্দিষ্ট জনপদে একটি নির্ধারিত হারে রাজস্ব সংগ্রহের উদ্দেশ্যে জমির অবস্থান, তার প্রমিত পরিমাপ ও মালিকানা নির্ণয়ের জন্য পরিচালিত জরিপ হল ভূমি জরিপ। ভূমি পরিমাপ এবং ভূমির কর নির্ধারণের ও তার পাশাপাশি কর আদায়ের একটি নিয়মিত ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন শেরশাহ। পরবর্তীতে সম্রাট আকবরের রাজস্ব মন্ত্রী টোডর মল জমির জরিপ, পরিমাপের একটি একক এবং এই সাথে জমির সঠিক কর নির্ধারণের পদক্ষেপ গ্রহন করেন। বাংলা, বিহার, উড়িষ্যায় জমির খাজনা ক্রমেই বৃদ্ধি পায় তাঁর কর নির্ধারণের আওতায়। জমিতে উৎপন্ন ফসলের নির্ধারিত একাংশ হিসেবে ভূমিরাজস্ব আদায় করা হত এই সময়ে। ১৭৬৫ সালে টোডরমলের কর নির্ধারণ ব্যবস্থাটি কোম্পানি বাংলার রাজস্ব ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রন গ্রহনের আগে পর্যন্ত প্রচলিত ছিল। এরপর যদিও ১৮৬৫ ও ১৭৫০ সালে এ ব্যবস্থার কিছু কিছু উন্নতি সাধন করা হয়। জমির মাটির শ্রেণীবিভাগ ও আবাদি জমির পরিমাপের ওপর ভিত্তি করে কর নির্ধারণ করা হয়ে থাকলেও বাংলা ও তার বাইরের প্রদেশগুলিতে বাস্তবিক পক্ষে কোণও জরিপ পরিচালনা করা হয়নি। এই সময় বেশ কিছু বড় এলাকার কৃষিখামার বা তামলুক হিসাবে আমিল বা রাজস্ব সংগ্রহের নিয়ন্ত্রণে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। জমির কর নির্ধারণ ও সংগ্রহের বিষয়টি আপাতভাবে ছিল আমিলদের নিজস্ব ব্যবস্থার আওতায়। সাবেক শাসকরা ১৭৬৯ এর পর বাঙালী কর্মকর্তাদের মাধ্যমে রাজস্ব আদায়ের কাজ দেখাশোনার জন্য নিয়োগ করেন তত্ত্বাবধায়ক। এই তত্ত্বাবধায়কে ১৭৭২ সালে জেলায় জেলায় রাজস্ব সংগ্রাহক বা রেভেনিউ কালেক্টার হিসাবে নিয়োগ করা হয়।
ওয়ারেন হেস্টিংস, ভারতের গভর্নর জেনারেল হিসাবে দায়িত্ব নেওয়ার পর,
চাষিদেরকে পাঁচ বছরের জন্য তালুক বন্দোবস্ত প্রদানের এক ব্যবস্থা প্রবর্তন
করেন। রাজস্ব আদায় কমে যায় এবং অনাদায়ি ভূমিকর জমতে থাকে। উন্নত অবস্থা গড়ে
তোলার উদ্দেশ্যে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট পিট- এর ভারত আইন, ১৭৮৪ সালে পাস হয়।
আইনের আওতায় স্থির হয় যে, ভারত সরকারকে জমিদারদের অবস্থা সম্পর্কে নিয়মিত
খবর হিয়ে স্থানীয় আইনকানুন, রীতি-আচারের ভিত্তিতে রাজস্ব সংগ্রহের জন্য
স্থায়ী বিধিবিধান প্রবর্তন করা হবে। লর্ড কর্ণওয়ালিস ১৭৮৬ সালে ভারতে আসার
সময় কোম্পানির পরিচালকদের একটি নির্দেশ পত্র সাথে নিয়ে আসেন। এই পত্রের
শর্তানুযায়ী, কোম্পানির পরিচালকেরা একটি রাজস্ব প্রদানের শর্তে ভূমির
স্থায়ী বন্দোবস্ত দানকে সর্বোত্তম ব্যবস্থা হিসাবে গন্য করেন। ১৭৮৯-৯০ সালে
প্রথমে দশসনা বন্দোবস্ত প্রবর্তন করা হয়। এই ব্যবস্থায় জমিদার, তালুকদার ও
ইজারাদার প্রভৃতি মধ্যস্বত্বাধিকারী আসলে কর সংগ্রাহকের ভুমিকায় অবতীর্ণ
হয়। দশসনা বন্দোবস্তের শর্তগুলি ১৭৯৩ সালে ১নং নিয়ন্ত্রণবিধি হিসাবে স্থায়ী
করা হয়। এটি ছিল অপরিবর্তনীয় ও চিরস্থায়ী ব্যবস্থা ।
৬.২ 'সম্পদের বহির্গমন' বলতে কি বোঝো ?
উত্তর : ভারতে ব্রিটিশ শাসনের একটি অন্যতম লক্ষণীয় বিষয় হলো সম্পদের বহির্গমন। ব্রিটেনের উপনিবেশ ছিল ভারত আর সেই সুযোগে ভারতের যাবতীয় সম্পদকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন উপায়ে ব্রিটেনে স্থানান্তরিত করা হতো। এর ফলশ্রুতিতে ভারতের ভান্ডারে টান পড়া শুরু করে এবং দারিদ্র, দুর্ভিক্ষের দেখা দেয়। এইভাবে দেশের সম্পদ বিদেশে চালান হওয়াকেই সম্পদের বহির্গমন বলে। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির উদ্দেশ্য ছিল ভারতের সমস্ত রকমের সম্পদকে তাদের দেশে চালান করে তার সুবিধা নেওয়া এবং ভারতকে নির্ভরশীল করে তোলা। এক ব্রিটিশ আধিকারিকের কথায় জানা যায় যে ভারত থেকে প্রতি বছর প্রায় ২ - ৩ কোটি স্টার্লিং মূল্যের সম্পদ ব্রিটেনে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। এর বিনিময়ে শুধুমত্র ভারত সামান্য মূল্যের কিছু যুদ্ধের সরঞ্জাম ছাড়া কিছুই পেতনা। সম্পদ বহির্গমন এর ক্ষেত্রে ব্রিটেন ভারত থেকে রীতিমতো সম্পদ শুষে তাদের দেশে পাঠিয়ে দিত। পরবর্তীতে তথ্য খুঁজে পাওয়া গেছে যে উনিবিংশ শতকে ভারত থেকে নির্গত সম্পদ ছিল ব্রিটেনের জাতীয় আয়ের ২ শতাংশ ।
৬.৩ বিশ শতকের প্রথম দিকে বাংলায় গড়ে ওঠা বিভিন্ন গুপ্ত সমিতির পরিচয় দাও ।
উত্তরঃ বিশ শতকের প্রথমদিকে বঙ্গভঙ্গ এর প্রস্তাব গৃহীত হওয়ার পর থেকেই বাঙালী জাতির মধ্যে ইংরেজ বিদ্বেষ জলন্ত আকার ধারণ করে। এরই মাঝে ইংরেজরা কার্লাইল সারকুলার জারি করে যুব শক্তিকে জাতীয়তাবাদী আন্দোলন থেকে পৃথক করতে চাইল বাংলার বিভিন্ন জায়গায় গড়ে ওঠে একাধিক গুপ্ত সভাসমিতি ।
কয়েকটি পরিচিত গুপ্ত সমিতি - ১৯০৫ সালের পর থেকে বাংলায় যে-সমস্ত গুপ্ত সমিতি গড়ে উঠেছিল তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল- মেদিনীপুর সোসাইটি, অনুশীলন সমিতি, যুগান্তর দল, সাধনা সমিতি, সুহৃদ সমিতি, ঢাকা মুক্তি সংঘ প্রভৃতি নাম। এদের মধ্যে সর্বাধিক জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে প্রভাবিত করেছিল অনুশীলন সমিতি এবং যুগান্তর দল।
(i) অনুশীলন সমিতি- বঙ্কিমচন্দ্রের অনুশীলন তত্ত্ব, এই আদর্শের ওপর ভিত্তি করে, ভগিনী নিবেদিতার পৃষ্টপোষকতায় সতীশচন্দ্র বসুর উদ্যোগ এবং ব্যারিস্টার প্রমথনাথ মিত্রের সভাপতিত্বে ১৯০২ সালে অনুশীলন সমিতি গঠিত হয়।
লক্ষ্য : - এই সমিতির বেশ কিছু লক্ষ্য ছিল -
বিভিন্ন রকম শারীরক প্রশিক্ষণের মধ্য দিয়ে বাংলার ছাত্র ও যুব সমাজের মধ্যে বৈপ্লবিক আদর্শের বিকাশ ঘটানো ।
বিভিন্ন আগ্নেয়াস্ত্র তৈরি ও ব্যবহারের প্রদ্ধতি সম্পর্কে বিপ্লবিদের শিক্ষিত করে তোলে।
গুরুত্বঃ- তৎকালীন সময়ে এই গুপ্ত সমিতির সদস্য সংখ্য ছিল প্রচুর। বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে এই সমিতির শাখাও তৈরি হয়েছিল। তারমধ্যে পুলিনবিহারী দাসের নেতৃত্বে ঢাকা অনুশীলন সমিতি ছিল সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ।
(ii) যুগান্তর দলঃ - প্রম্থনাথ মিত্রের সাথে মতবিরোধ ঘটায় অনুশীলন সমিতির একদল সদস্য বারীন্দ্রকুমার ঘোষ ভুপেন্দ্রনাথ দত্ত, উল্লাসকর দত্ত, হেমচন্দ্র দাস প্রমুখ ব্যক্তিবর্গ ১৯০৬ সালের যুগান্তর দল প্রতিষ্ঠা করেন। যুগান্তর দলের প্রধান লক্ষ্য ছিল সশস্ত্র পথেই বৈপ্লবিক আদর্শ প্রচার। তারা, 'যুগান্তর' নামে তাদের মুখপত্রের মাধ্যমে প্রচার চালাত।
(iii) অন্যান্য দলঃ- দুই প্রধান গুপ্ত সমিতি ছাড়াও যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় প্রচেষ্টা বাংলার জাতীয়তাবাদী আন্দোলনে বৈপ্লবিক চিন্তাধারাকে এক অন্য মাত্রা দিয়েছিল।
উপসংহারঃ- পরিশেষে বলা যায়, বাংলার গুপ্ত সভা- সমিতি গুলি সম্পূর্ণ সফল ভাবে তাদের কাজ করতে পারনি কিন্তু তাদরে বৈপ্লবিক চিন্তাধারা জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে প্রভাবিত করেছিল ।
আমাদের দ্বারা প্রকাশিত মডেল টাস্ক এর উত্তরগুলি ভালো লেগে থাকলে আমাদের ফেসবুক পেজ লাইক করে রাখতে পারো এবং আমাদের youtube চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করে রাখতে পারো | নিচে দেওয়া লিংক থেকে Facebook YouTube জয়েন করো |
এছাড়া তোমাদের আরও কোনো প্রশ্ন থাকলে নিচে কমেন্ট করে আমাদের জানাতে পারো অথবা আমাদের ফেসবুকে অথবা টেলিগ্রামে মেসেজ করতে পারো |
আমাদের টেলিগ্রাম গ্রুপে জয়েন হতে পাশের লিঙ্কে ক্লিক করুন : Telegram
এছাড়া আমাদের ফেসবুক পেজেও প্রশ্নের ছবি তুলে পাঠাতে পারো | আমাদের ফেসবুক পেজ জয়েন করার জন্য পাশের লিংকটিতে ক্লিক করো 👉 Esho Seekhi FacebookTags: WBBSE Class 8 History Model Activity Task Compilation Part 8 Final Answers 2021, Model Activity Task Solutions History Part 8 Solutions 2021, Class 8 History Model Activity Task Compilation, class 8 model activity task part 8 solutions, Model Activity Task Class 8 History Final, WBBSE Class 8 History Model Activity Task 2021 Answers, wbbse class 8 history model activity task part 8, অষ্টম শ্রেণী ইতিহাস মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক 2021 সমাধান পার্ট 8
Post a Comment
Please give your valuable comments. It helps us to improve our content.